Home » »

Written By Unknown on Wednesday, July 20, 2016 | 2:12:00 AM

আপনি যখন কারো জন্য প্রার্থনা করেন তখন সৃষ্টিকর্তা আপনার কথাশুনে তাদের মঙ্গল করেন । আর যখন আপনি নিরাপদ, সুখী থাকেন তখন মনে রাখবেন অন্য কেউ আপনার জন্য পার্থনা করেছে। জীবনে সবকিছু ক্ষণস্থয়ী ।যদি ভাল কিছু পান তবে তা উপভোগ করুন . কারন তা বেশি দিন থাকবে না । আর যদি দুঃখ কষ্ট থাকে তবে হতাশ হবেন না । কেননা এগুলোও বেশি দিন থাকবেনা ।প্রায় যখন আমরা আশা হারিয়ে ফেলি এবং মনে হয় সব শেষ, তখন সৃষ্টিকর্তা উপরে থেকে হাসেন এবং বলেন, "এটা শুধু পরীক্ষা , শেষ নয় ।

1 comments:

  1. ****আব্দুর রহমান খোকা প্রধান শিক্ষক এর অতিষ্টে এলাকাবাসি *** টাংগাইল জেলায় সখিপুর থানায় আমবাগ আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বতর্মানে অস্থায়ী ভাবে নিয়োগ পাপ্ত প্রধান শিক্ষক (চলতি) আব্দুর রহমান (খোকা) পিতা মোঃইমতাজ আলী গ্রামঃগোহাইল বাড়ী এর কার্যবলিঃ ২০১০ সালে সখিপুর থানায় বহেড়াতৌল ইউনিয়নে অবস্থিত বহেড়াতৌল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩য় শ্রণী মিসঃমিতু আক্তার (১১) পিতাঃগফুর মিয়া তার মেয়েকে ধর্ষনের দায়ে জুতা পেটা করে স্কুল থেকে বাহির করে দেওয়া হয় পরবতীতে সখিপুর উপজেলার শিক্ষা অফিসার তাকে ৬ মাসের জন্য সাসপেন্ট করেন। এবং ৬ মাস পর সখিপুর থানায় কোন স্কুলে যোগদান করতে না পেরে অবশেষে ১,৫০,০০০ ঘোষ দিয়ে সখিপুর থানায় তার শুশুর বাড়ীর গ্রামে বেতুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং বেতুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগদান থাকা অবস্থায় সখিপুর থানায় বড় চওনায় গ্রামে একজন গৃহবধুর সাথে পরক্রিয়ায় লিপ্ত হয় ২০১৬ সালে এবং সেখান থেকেও গ্রাম্য বিচার করে জুতার মালা পরিয়ে সারা এলাকায় গুরানো হয় এবং বেতুয়াতেও সে একি ঘটনায় লিপ্ত হওয়ার পর আব্দুর রহমান খোকা এর স্ত্রী, শুশুর ও তার শেলক তিন জন মিলে অনেক পিটিয়ে কিছুটা আয়ত্বে আনার চেষ্টা করেন। এবং পরবতীতে ২০১৯ সালে সখিপুর থানায় গোহাইল বাড়ী গ্রামর অবসর পাপ্ত সেনা সার্জন ও ১৯৭১সালের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃইদ্রিস আলী তার স্ত্রী মোছাঃআফসানা বেগমকে বাড়ীতে ডুকে কুপিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করেন এবং মোছাঃ আফছানা বেগমের মাথাকে উদ্দেশ্য করে দা দিয়ে কুপ দিলে উক্ত কুপটি মোছঃআফসানা বেগম তার হাত দিয়ে ফিরালে গুরুত্বর আহত হন এবং চিৎকার করে ডাকাডাকি করেন এ চিৎকার শুনে গুম থেকে উঠে যখন ঘঠনা স্থলে তার ছোট ছেলে মোঃমিজানুর রহমান এগিয়ে গেলে তাকেও মারাত্বক ভাবে বুকের মাঝে আঘাত করে আব্দুর রহমান (খোকা) ও তার স্ত্রী এবং তার ছোট ভাই "জি এম বি" এর সদস্য মোঃকামাল হোসেন ও তার চাচা মোঃমাইন উদ্দিন পিতাঃখয়ের উদ্দিন সিকদার হুকুম দাতা হিসেবে কাজ করে।নিজ পুএের এ সব কান্ড দেখে এবং তার ভবিষ্যতর পরিনতির কথা বেবে সর্য্য করতে না সবশেষে ২১ মে রোজ মঙ্গলবার আনুমানিক সকাল ৪ঃ৩০ টার দিকে ইন্তেকাল করেন।(ইন্না-লিল্লাহীী ওয়া ইন্না-লিল্লাহীী রাজিউন )এবং মোঃমিজানুর রহমান মিজানকে যে আঘাত করেছিলো সে আঘাতের ফলে অবশেষে সেও ২৪ মে ২০১৯ রোজ শুক্রবার আনুমানিক সকাল ৭ঃ৩০মিনিটে নিজ বাড়ী ইন্তেকাল করেন। (ইন্না-লিল্লাহীী ওয়া ইন্না-লিল্লাহীী রাজিউন) ১০ মে ২০১৯ যখন সখিপুর থানায় এ বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইদ্রিস আলী থানায় গিয়ে আইনের সহায়তা চাইলে ১৪ মে ২০১৯ এ বিষয়টি অনেক জটিল বলে জানিয়ে দেন মোঃ এস আই সিরাজুল ইসলাম । পরবতীতে ১৪ মে টাংগাইল জেলায় জোর্জ কোটে গিয়ে আইনের সহায়তা নিয়ে মামলা দায়ের করেন এবং উক্ত মামলাটি সখিপুর থানাকে "এফ আই আর " এ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছে টাংগাইল জোর্জ কোর্ট এমন অব্সতায় অবশেষে ২ জুন২০১৯ সালে সখিপুর থানায় মামলাটি "এফ আই আর "এ রেকর্ডে অন্তভোক্ত করা হয়। এবং উক্ত মামলাটি রেকর্ড করার পর আসামীগন একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছে ও তারা খোলামেলা চলাফেলা করতেছে। এ বিষয়ে সারাদেশ বাসীর কাছে উক্ত আসামীগনদের আইনের আওতায় এনে দুত বিচার পার্থনা করছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃইদ্রিস আলী ও তার সপরিবার।

    ReplyDelete